সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

বৈশিষ্ট্য

ডাইনোসরের বিলুপ্তি- এক অজানা অধ্যায়।

 জেনে নেই ডাইনোসর বিলুপ্তির কারন?? মানব সভ্যতাও কি এভাবে বিলুপ্ত হয়ে যাবে?? পৃথিবি জীবন বেড়ে ওঠার জন্য কয়েক বিলিয়ন বছর সময় নিয়েছে । তার পরেই আজ মানুষ এতো বুদ্ধিমান,এবং লাগাদার পৃথিবী এবং মহাবিশ্বের নতুন নতুন খোজে এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এতো বুদ্ধিমান সভ্যতা হওয়ার পরেও পৃথিবীতে আমরা সুরক্ষিত হতে পারিনি। পৃথিবির বদলে যাওয়া ইনভাইরোনমেন্ট, আর স্পেসে ঘুরতে থাকা এস্ট্রোয়েড যদি আমাদের পৃথিবীতে একটাও আঘাত হানে আমরা কোনভাবেই মানব সভ্যতাকে বাচাতে সক্ষম হবোনা। হতে মানুষের সাথে ঠিক তেমনটাই হবে যেমনটা ডাইনোসর দের সাথে হয়েছিল।  মানে এক বড়সড় এস্ট্রোয়েড এক ধাক্কায় পৃথিবি থেকে মানব সভ্যতাকে মুছে ফেলবে। আর আপনি বিশ্বাস করবেন না এমন এস্ট্রোয়েড আমাদের সৌরজগতে লাখের হিসেবে রয়েছে। যদি সেগুলোর একটাও তাদের অর্বিট থেকে সামান্য কিছু ডিগ্রিও পথভ্রষ্ট হয়ে যায়,শুধু মানব সভ্যতা কেন পৃথিবিকেই শেষ করে ফেলবে। এদের মধ্যে কিছু এস্ট্রোয়েড তো সালের পরিবর্তনে পৃথিবীর খুব কাছ দিয়েই যায়।  আমরা আজ এমনি একটি এস্ট্রোয়েড ১৯৯৮OR2 সমন্ধে জানবোঃ যেই এস্ট্রোয়েডটি প্রত্যেক ৩২ বছর পর পর পৃথিবীর পাশ দিয়ে যায় ৷ প্রত্যেক বার এ...

সাম্প্রতিক পোস্টগুলি

ইবনে সিনা ( Ibn Sina)

প্রতিকণাদের খোঁজে

সত্যেন্দ্রনাথ বসু— বোস-আইনস্টাইন স্ট্যাটিস্টিক্সের জনক

Electromagnetic pulse (EMP)

জোরে ঘুরছে পৃথিবী

সবচেয়ে হালকা গ্রহের সন্ধান

সবচেয়ে দ্রুত গতির ট্রেন চীনে

পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী এসিড

চাদের ক্রেটার কে টেলিস্কোপে রুপান্তরের পরিকল্পনা নাসার

তেলাপোকার "দুধ" হবে ভবিষ্যৎ প্রোটিনের উৎস

কেপলারের চোখে ধরা দিল নতুন পৃথিবী

গ্লিসারিন

আলোর গতি আবিষ্কার

ঘড়ির আত্মজীবনী

পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট নদী ও বড় নদী।

উট একটি বিস্ময়কর প্রাণী। এর নিজস্ব কিছু স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য আছে। *উট ৫৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা পর্যন্ত টিকে থাকতে পারে। *উট একসাথে ১৩০ লিটার পানি পান করতে পারে। * উটের শারিরীক গঠন এমন যে সে প্রচুরপরিমানে পানি তার শরীরের মধ্যে রিজার্ভ রাখতে পারে।তাই উট একবার পানি খেয়ে অনেকদিন পানি পান না করলেও চলে।*উট ১৫০-২০০ কেজি ভার বহন করে অনায়াসে। উট অনেকে শক্তিশালী হওয়া সত্ত্বেও মানুষের অনুগত। উট যদি হিংস্র হত তবে মরুভূমিতে মানব বসতি স্থাপন অত্যন্ত কষ্টকর হতো।

জালালউদ্দিন মিংবার্নু ছিলেন প্রথম ব্যাক্তি যার কাছে চেঙ্গিস খান প্রথম বারের মতো যুদ্ধে হেরেছিল। মঙ্গলরা ছিল খুবই বর্বর জাতি। চেঙ্গিস খান সমস্ত মঙ্গল জাতিকে একত্র করে বিশ্ব জয়ে বের হয়। তারা যে শহর জয় করত সেখানকার মানুষকে অবাধে মেরে ফেলত। চেঙ্গিস খানের ২১ বছরের শাসনামলে মঙ্গলরা প্রায় ৫ কোটি মানুষ মেরেছে। শহর জয় করতে করতে চেঙ্গিস খান খাওয়ারিজমের রাজধানী উরগন্ঞে চলে আসে। সেখানকার সুলতানের প্রচুর সৈন্য ছিল। সুলতান সৈন্য দের যুদ্ধে পাঠিয়ে নিজে পালিয়ে যায়। তাই নেতৃত্বের অভাবে সুলতানের পরাজয় প্রায় অনিবার্য হয়ে গেল। সুলতান তখন নিজের ভুল বুঝতে পারে এবং তার ছেলে জালালউদ্দিন খাওয়ারিজমকে নিজের স্থলাভিষিক্ত করেন যাকে ইতিহাস জালালউদ্দিন মিংবার্নু নামে চিনে। তার অসাধারণ নেতৃত্ব চেঙ্গিস খানকে হারিয়ে দেয়।