চাদের ক্রেটার কে টেলিস্কোপে রুপান্তরের পরিকল্পনা নাসার

 নাসা চাদের একটি ক্রেটার তথা উল্কা  পতনে সৃষ্ট একটি গর্তকে টেলিস্কোপে রুপান্তরের জন্য প্রাথমিক কাজের জন্য অর্থ বরাদ্দ দিয়েছে। এটি তৈরি হবে চাদের যে পৃষ্ঠ পৃথিবী হতে দেখা যায়না সেই পৃষ্ঠে।  পৃথিবী হতে চাদের একটি অংশ দেখা যায়।  অপর অংশটি মহাশূন্যের দিকে সরাসরি মুখ করে থাকে। ফলে টেলিস্কোপের সংকেত গ্রহনে কোন প্রতিবন্ধকতা তৈরি হবে না। রেডিও তরঙ্গ গ্রহন করতে সক্ষম এই টেলিস্কোপের নাম দেওয়া হয়েছে "লুনার ক্রেটার রেডিও টেলিস্কোপ।" সহজ ভাষায় বলতে গেলে এটি মূলত বড়সড় একটি ডিস এন্টেনা। একটি ডিস এন্টেনার থালায় রেডিও তরঙ্গ প্রতিফলিত হয়ে কেন্দ্রীয় একটি গ্রাহক যন্ত্রে কেন্দ্রীভূত হয়ে  যেমন শক্তিশালী সংকেত তৈরি হয় এটিও ঠিক একই মূলনীতিতে কাজ করবে । নাসা চাদের উল্টা পিঠে ৩-৫ কি.মি ব্যাসের একটা ক্রেটার কে টেলিস্কোপে রুপান্তর করতে চায়। এতে ১ কি.মি ব্যাসের একটি তারজালি বিছানো হবে চন্দ্রযান DvAxel এর মাধ্যমে।  এর কাজের জন্য দেয়াল বাওয়ার উপযোগী রোবট প্ররণ করা হবে। এই টেলিস্কোপটি তৈরি হলে এটিই হবে সৌরজগতের সবচেয়ে বড় রেডিও টেলিস্কোপ। নাসার জেট প্রোপালশন গবেষণাগারে কর্মরত সপ্তর্ষি বন্দোপাধ্যায় এই টেলিস্কোপ নির্মাণের প্রস্তাবক। 

মন্তব্যসমূহ

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ

উট একটি বিস্ময়কর প্রাণী। এর নিজস্ব কিছু স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য আছে। *উট ৫৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা পর্যন্ত টিকে থাকতে পারে। *উট একসাথে ১৩০ লিটার পানি পান করতে পারে। * উটের শারিরীক গঠন এমন যে সে প্রচুরপরিমানে পানি তার শরীরের মধ্যে রিজার্ভ রাখতে পারে।তাই উট একবার পানি খেয়ে অনেকদিন পানি পান না করলেও চলে।*উট ১৫০-২০০ কেজি ভার বহন করে অনায়াসে। উট অনেকে শক্তিশালী হওয়া সত্ত্বেও মানুষের অনুগত। উট যদি হিংস্র হত তবে মরুভূমিতে মানব বসতি স্থাপন অত্যন্ত কষ্টকর হতো।