কেপলারের চোখে ধরা দিল নতুন পৃথিবী

 কেপলার টেলিস্কোপের সাহায্যে ৪৯০ আলোকবর্ষ দূরে পৃথিবী হয়তো তার যমজ খুঁজে পেয়েছে। গ্রহটির আয়তন পৃথিবীর ই মতো। যে নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে গ্রহটি ঘুরছে সেখানে আরও চারটি গ্রহের দেখা পাওয়া গেছে । তবে গ্রহটি নক্ষত্র থেকে সঠিক দূরত্বে আছে।  জল ও জীবন ধারণের জন্য বাতাস দুটোই থাকতে পারে গ্রহটিতে। গ্রহটির নাম দেওয়া হয়েছে কেপলার -১৮৬ F। কিন্তু কেপলার -১৮৬F গ্রহটি যে নক্ষত্র কে কেন্দ্র করে ঘুরছে  সে নক্ষত্রের যত কাছে  অবস্থান করছে পৃথিবী সূর্যের এত কাছে থাকলে পৃথিবীতে জীবজগৎ এর সৃষ্টি হতো না। তবে পৃথিবীর কাছাকাছি আয়তন,স্বল্প ঔজ্জ্বল্য, বাতাস আর পানি সব মিলিয়ে গ্রহটিকে পৃথিবীর মতোই বাস যোগ্য মনে করা হচ্ছে। কেপলার -১৮৬F কে খুঁজে পেতে কেপলার টেলিস্কোপের তিন বছর সময় লেগেছিল। 

মন্তব্যসমূহ

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ

উট একটি বিস্ময়কর প্রাণী। এর নিজস্ব কিছু স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য আছে। *উট ৫৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা পর্যন্ত টিকে থাকতে পারে। *উট একসাথে ১৩০ লিটার পানি পান করতে পারে। * উটের শারিরীক গঠন এমন যে সে প্রচুরপরিমানে পানি তার শরীরের মধ্যে রিজার্ভ রাখতে পারে।তাই উট একবার পানি খেয়ে অনেকদিন পানি পান না করলেও চলে।*উট ১৫০-২০০ কেজি ভার বহন করে অনায়াসে। উট অনেকে শক্তিশালী হওয়া সত্ত্বেও মানুষের অনুগত। উট যদি হিংস্র হত তবে মরুভূমিতে মানব বসতি স্থাপন অত্যন্ত কষ্টকর হতো।